কর্মবন্ধু কর্মচারী সমন্বয় সমিতির ডেপুটেশন

অফিসে গ্রুপ ডি কর্মচারী না থাকায় সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত অফিস খোলা রাখা, ঝাঁট দেওয়া, অফিসে জল দেওয়া, কাগজপত্র গুছিয়ে রাখা, নোটিস বিলি করা, আর আই-এর তদন্তকাজে ও খাজনা আদায়ে সাহায্য করা, এক অফিস থেকে অন্য অফিসে চিঠি নিয়ে যাওয়া এবং দুয়ারে সরকারের মতো বিভিন্ন কর্মসূচিতে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করে আসছেন ওয়াটার ক্যারিয়ার সুইপাররা। ১০ বছরের বেশি সময় ধরে এই কাজ করে এলেও এঁদের সরকারি কর্মচারীর স্বীকৃতি নেই।

এঁদের বেতন মাসিক মাত্র ৩০০০ টাকা। ২০২০ রোপাতে সবার বেতন বাড়লেও সরকার এঁদের বাঁচার মতো বেতনটুকুও দিচ্ছে না। সমস্যা সমাধানে হাওড়া জেলা ওয়াটার ক্যারিয়ার সুইপার ইউনিয়ন উলুবেড়িয়া ১নং ব্লকে বিএলআরও দপ্তরে ২ ডিসেম্বর দাবিপত্র পেশ করে। তাঁদের দাবি, নিয়মিত কর্মচারীর মর্যাদা দিতে হবে, অন্যান্য জেলার মতো পুজোর বোনাস ৩০০০ টাকা দিতে হবে, ‘স্যাট’ আদেশ অনুযায়ী অন্যান্য জেলার মতো ১৯৯৯ সাল থেকে বকেয়া মিটিয়ে দিতে হবে।