এআইডিএসও-র আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে এক তৃতীয়াংশ ছাত্র-কনসেশনের সিদ্ধান্ত হয়েছিল। সেই সিদ্ধান্তকে মান্যতা না দিয়ে বাস মালিকরা পুরো ভাড়ার জন্য জুলুম চালাচ্ছে ছাত্রছাত্রীদের উপর। তারা সরকারি নির্দেশিকা অগ্রাহ্য করে সিন্ডিকেটের সাথে হাত মিলিয়ে ইচ্ছা মতো ভাড়া বাড়িয়েছে, ফলে বিপদগ্রস্ত হচ্ছে ছাত্রছাত্রীরা। অথচ রাজ্য সরকার সম্পূর্ণ নীরব। বলা চলে, সরকারের অলিখিত মদতেই এসব চলতে পারছে।
৮ ডিসেম্বর শিলিগুড়ি থেকে ফাঁসিদেওয়া যাওয়ার পথে এক ছাত্রী বাসে ভাড়া দিতে গেলে তাকে হেনস্থা করা হয় এবং জোর করে বাস থেকে নামিয়ে দেওয়া হয়। ঘটনার প্রতিবাদে পরদিনই এআইডিএসও দার্জিলিং জেলা কমিটি রাঙাপানিতে পথ অবরোধ করে এবং কনশেসন চালুর দাবি করে।
অবরোধে নেতৃত্ব দেন কমরেডস সৌরভ মহন্ত, রাজু রায় ও জাগির হোসেন, নবনীতা হংস। পরিবহণে এক তৃতীয়াংশ ছাত্র কনসেশনের দাবিতে আন্দোলনে জেলার সকল স্তরের ছাত্রছাত্রী ও অভিভাবকদের সামিল হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে এআইডিএসও নেতৃত্ব।