ন’মাস পেরিয়ে গেলেও কোনও ভাতা দেওয়া হয়নি৷ অতি সামান্য টাকার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাঁদের ঘাড়ে সার্ভে করার দায়িত্ব চাপিয়ে দেওয়া হলেও সেটুকু টাকাও দেওয়া হয়নি৷ এছাড়াও তাঁদের উপর এমন সব কাজের বোঝাও চাপিয়ে দেওয়া হয়, যা তাঁদের করার কথা নয়৷ নানা ভাবে তাঁদের হয়রানি করা একটা নিত্যনৈমিত্তিক ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে৷
এই সমস্ত অভাব–অভিযোগ নিয়ে কর্ণাটকের কনকপুরা, রামনগর ও বাঙ্গালোরের গ্রামাঞ্চল থেকে হাজারের বেশি আশা কর্মী সমবেত হয়েছিলেন বাঙ্গালোরে৷ আশা কর্মী ইউনিয়ন এবং এআইইউটিইউসি–র নেতৃত্বে তাঁরা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখান৷ এরপর আশা কর্তৃপক্ষ বিক্ষোভস্থলে এসে এ মাসের মধ্যে বকেয়া মিটিয়ে দেওয়া এবং অন্যান্য সমস্যা সমাধানের সুনির্দিষ্ট ঘোষণা করতে বাধ্য হয়৷