২৭ আগস্ট রাজ্যের শ্রমমন্ত্রীর সাথে দেখা করে পরিযায়ী শ্রমিক সহ নানা সংগঠিত ও অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের কাজ, রেশন ও চিকিৎসা, সমস্ত স্বাস্থ্যকর্মীদের নিরাপত্তা ও সরকারি কর্মী হিসাবে স্বীকৃতি, হকারদের পরিচয়পত্র, মোটরভ্যান চালকদের লাইসেন্স, চা ও বিড়ি শ্রমিকদের ন্যূনতম মজুরি, পরিচারিকাদের কাজের ব্যবস্থা না হলে সরকারি অনুদান, মৎস্যজীবীদের সুন্দরবনে মাছ-কাঁকড়া ধরার অধিকার, শ্রমদিবস ৮ ঘন্টা রাখার দাবি সহ ২৫ দফা দাবিপত্র পেশ করেন সংগঠনের রাজ্য সম্পাদক অশোক দাস এবং অফিস সম্পাদক তপন মুখার্জী।
শ্রমমন্ত্রী জানান, পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য একটি বোর্ড গঠনের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে এবং জেলায় জেলায় তাদের নাম নথিভুক্ত করার কাজ চলছে, মোটরভ্যান চালকদের পরিবহণ শ্রমিক হিসাবে পরিচয়পত্র দেওয়ার কাজ শুরু করা হবে, হকার সহ ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ১২ হাজার টাকা সহজ শর্তে ঋণ দেওয়া হবে ও পরিচয়পত্র দেওয়ার কাজ শুরু হবে। তিনি এও জানান, কেন্দ্রীয় সরকারের বেসরকারিকরণের নীতি এবং ১২ ঘন্টা শ্রমদিবস করার বিরোধিতা করে চিঠি দিয়েছেন। বিড়ি শ্রমিকরা যাতে গৃহ নির্মাণ প্রকল্পের দ্বিতীয় কিস্তির টাকা পান সে বিষয়ে কেন্দ্রীয় শ্রম দপ্তরে চিঠি লেখার প্রতিশ্রুতিও তিনি দেন।