ভোর চারটে–পাঁচটা কিংবা তারও আগে থেকে লালগোলা–শিয়ালদহগামী ট্রেনে চেপে রওনা দিতে হয় মুর্শিদাবাদ জেলার হাজার হাজার রেলযাত্রীকে৷ কিন্তু শুধুমাত্র এক্সপ্রেস ট্রেন ছাড়া বাকি ট্রেনগুলিতে শৌচাগারের কোনও ব্যবস্থা নেই৷ ভোর এবং সকালের যে ট্রেনগুলিতে এতদিন ধরে শৌচাগার ছিল সেগুলি তুলে দেওয়া হয়েছে৷ এক্ষেত্রে আইন বাঁচানোর জন্য গন্তব্যকে দুই ভাগে ভাগ করে লালগোলা থেকে কৃষ্ণনগর, কৃষ্ণনগর থেকে শিয়ালদহ হিসাবে দেখানো হয়েছে৷ এতে আইন বেঁচেছে কিন্তু মুর্শিদাবাদ জেলার অফিস কর্মচারী শ্রমজীবী সহ সর্বস্তরের পুরুষ ও মহিলা যাত্রীরা চরম অসুবিধায় পড়েছেন৷ এই লাইনে বহু স্টেশনে পানীয় জলেরও উপযুক্ত ব্যবস্থা নেই৷ ১২ ফেব্রুয়ারি লালগোলা থেকে রেজিনগর প্রতিটি স্টেশনে রেলযাত্রীরা স্টেশন মাস্টারের কাছে স্মারকলিপি দিয়ে সমস্যা সমাধানের দাবি জানিয়েছেন৷