ভারতের গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ইতিহাসে সিঙ্গুর-নন্দীগ্রাম আন্দোলনের অধ্যায় লেখা আছে সোনার অক্ষরে। আর সেই অধ্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ স্থান নিয়ে আছে শিল্পী-সাংস্কৃতিক কর্মী বুদ্ধিজীবী মঞ্চের কথা। ২০০৭ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে এই মঞ্চ যে কোনও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ক্ষেত্রেই ভূমিকা পালন করে চলেছে। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি মঞ্চ পূর্ণ করল তার ১৫তম বার্ষিকী। ওইদিন কলকাতার মহাবোধি সোসাইটি হলে ‘বর্তমান সময় ও বুদ্ধিজীবীদের দায়’ শীর্ষক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। উপস্থিত ছিলেন মঞ্চের সভাপতি ও বিশিষ্ট নাট্যব্যক্তিত্ব বিভাস চক্রবর্তী, রাজ্যের প্রাক্তন অ্যাডভোকেট জেনারেল বিমল চ্যাটার্জী, প্রখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী প্রতুল মুখোপাধ্যায় প্রমুখ। উপস্থিত ছিলেন বিশিষ্ট বিজ্ঞানী ধ্রুবজ্যোতি মুখোপাধ্যায়, সুদীপ্ত দাশগুপ্ত, সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক দিলীপ চক্রবর্তী ও সান্টু গুপ্ত। ছিলেন প্রাক্তন সাংসদ ডাঃ তরুণ মণ্ডল, বিশিষ্ট সমাজকর্মী সুজাত ভদ্র, বাচিকশিল্পী রূপশ্রী কাহালি, সঙ্গীতশিল্পী গার্গী দাস বক্সী। বক্তারা গণতান্ত্রিক আন্দোলনে বুদ্ধিজীবী, শিল্পীদের উজ্জ্বল ভূমিকার কথা তুলে ধরেন। সদ্যসমাপ্ত পৌর নির্বাচনে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে প্রস্তাব গৃহীত হয়। সভায় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান হয়।