অবিলম্বে প্রথম শ্রেণি থেকেই পাশফেল চালুর দাবিতে এ আই ডি এস ও ১–৭ ডিসেম্বর ‘দাবি সপ্তাহ’ এবং ১৫ ডিসেম্বর থেকে রাজ্যে রাজ্যে মিছিল, অবস্থান, বিক্ষোভ, ডেপুটেশনের কর্মসূচি পালন করে৷ এতে হাজার হাজার ছাত্রছাত্রীর অংশগ্রহণ ছিল লক্ষ্যণীয়৷ সাধারণ মানুষের সমর্থনও ছিল ব্যাপক৷
২১ ডিসেম্বর এই দাবিতেই সংসদ অভিযানের ডাক দিয়েছিল এআইডিএসও৷ অত্যন্ত কম সময়ের মধ্যে এই কর্মসূচি গ্রহণ করা হলেও প্রায় পাঁচশত ছাত্র রামলীলা ময়দানের কাছে গুরু নানক আই হসপিটালের সামনে থেকে মিছিল শুরু করামাত্র বিশাল পুলিশবাহিনী গতিরোধ করে৷ এক মাস আগে থেকে এই কর্মসূচি পুলিশকে জানানো সত্ত্বেও তারা মিছিল করতে বাধা দেয়৷ রাস্তাতেই বিক্ষোভ–সভা শুরু হয়৷ সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সর্বভারতীয় সভাপতি কমরেড কমল সাঁই৷ বক্তব্য রাখেন সর্বভারতীয় সহসভাপতি কমরেড ভাস্করানন্দ, মধ্যপ্রদেশ রাজ্য সম্পাদক কমরেড শচীন জৈন, সর্বভারতীয় কার্যালয় সচিব কমরেড চঞ্চল ঘোষ, হরিয়ানা রাজ্য সম্পাদক কমরেড হরিশ কুমার, দিল্লি রাজ্য সভাপতি কমরেড প্রশান্ত কুমার, রাজ্য সহ–সভাপতি কমরেড রাহুল সরকার, মধ্যপ্রদেশ রাজ্য সম্পাদকমণ্ডলী ও কেন্দ্রীয় কাউন্সিল সদস্য কমরেড শ্রুতি শিবহরি৷ শিক্ষা আন্দোলনের বিশিষ্ট ব্যক্তিত্ব তথা সেভ এডুকেশন কমিটির দিল্লি রাজ্য সভাপতি অধ্যাপক নরেন্দ্র শর্মা আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে বক্তব্য রাখেন৷ সংগঠনের কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য কমরেড শিবাশিস প্রহরাজের নেতৃত্বে তিন সদস্যের এক প্রতিনিধি দল কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন দপ্তরে গিয়ে দাবি সংবলিত স্মারকলিপি জমা দেন৷