১ নভেম্বর থেকে রাজ্যের সমস্ত ডিভিশনে লোকাল-প্যাসেঞ্জার ট্রেন চালু হলেও আদ্রা ডিভিশনে হাতে গোনা কয়েকটি ট্রেন চলছে। রেল পরিষেবার উন্নয়ন না ঘটিয়ে শুধু ট্রেনগুলির নাম পরিবর্তন করে ভাড়া দ্বিগুণ-তিনগুণ বাড়ানো হয়েছে।
বাঁকুড়া-পুরুলিয়া জেলার নাগরিক প্রতিরোধ মঞ্চের উদ্যোগে ১৭ ডিসেম্বর আদ্রায় ডিআরএম ডেপুটেশন দেওয়া হয়। রেলের বেসরকারিকরণ বন্ধ, বর্ধিত ভাড়া ও প্ল্যাটফর্ম টিকিটের দাম প্রত্যাহার, আদ্রা ডিভিশনের সমস্ত লোকাল প্যাসেঞ্জার ট্রেন চালু, পুনর্বাসন না দিয়ে রেল বস্তিবাসীদের উচ্ছেদের প্রতিবাদ সহ ৯ দফা দাবিতে বিক্ষোভ দেখানো হয় ও ডেপুটেশন দেওয়া হয়।
শতাধিক নাগরিকের মিছিল আদ্রার বিভিন্ন রাস্তার পরিক্রমা করে। প্রতিনিধি দলে ছিলেন এম কে সিনহা, ভুতনাথ মাহাতো, লক্ষ্মী সরকার, সাবিরুদ্দিন ভুঁইয়া। ডিআরএম দাবির যৌক্তিকতা স্বীকার করে সিদ্ধান্তগুলি বিবেচনার কথা বলেন।