সরকারি প্রকল্পে আশা কর্মীদের নিয়োগ করে স্বয়ং সরকার। অথচ এই সরকারই তাঁদের স্বাস্থ্যকর্মীর স্বীকৃতি দেয় না। দিনে ১০-১২ ঘণ্টা কাজ করতে হয় আশা কর্মীদের। বাড়ি বাড়ি গিয়ে শিশুদের পালস-পোলিও খাওয়ানো, গর্ভবতীদের পরিষেবা দেওয়া, এলাকায় কারও সর্দিকাশি হয়েছি কি না খোঁজ নেওয়া ইত্যাদি অসংখ্য কাজ করতে হয় তাঁদের। এতে পরিশ্রম এবং দায়িত্ব যতটা, পারিশ্রমিক বা সামাজিক সুরক্ষার ক্ষেত্রে তার প্রতিফলন নেই। ফলে, উত্তরোত্তর ক্ষোভ বাড়ছে আশাকর্মীদের। বেতন বাড়ানো, স্বাস্থ্যকর্মীর মর্যাদা সহ বিভিন্ন দাবিতে ৪ জানুয়ারি হুগলিজেলা সিএমওএইচ দফতরের সামনে বিক্ষোভ দেখালেন তাঁরা। সিএমওএইচ এবং জেলাশাসকের দফতরে স্মারকলিপি দেওয়া হয়।