অল বেঙ্গল চিটফান্ড সাফারার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের ডাকে ২৬ জুন কলকাতার রানি রাসমণি রোডে প্রচণ্ড দাবদাহ উপেক্ষা করে হাওড়া ও শিয়ালদহ থেকে চিটফান্ড কাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত হাজার হাজার মানুষ ক্ষতিপূরণের দাবিতে ব্যাপক বিক্ষোভ দেখান৷ মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরে আগাম জানানো সত্ত্বেও মুখ্যমন্ত্রী স্মারকলিপি গ্রহণ করার মতো সৌজন্যের পরিচয় দেননি৷ এর প্রতিবাদে প্রতিনিধিরা ক্ষোভে ফেটে পড়েন৷ এদিন তারা রাজ্যপালের কাছেও স্মারকলিপি দিয়ে চিটফান্ড সমস্যায় কেন্দ্রীয় সরকারের উদাসীনতায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন৷
সমাবেশে শিক্ষাবিদ মীরাতুন নাহার, মানবাধিকার আন্দোলনের নেতা সুজাত ভদ্র লিখিত বার্তা পাঠান৷ বক্তব্য রাখেন লিগাল সার্ভিস সেন্টারের রাজ্য সম্পাদক আইনজীবী ভবেশ গাঙ্গুলী, আইনজীবী জায়েদ হোসেন, শিক্ষক ঐক্য মঞ্চের রাজ্য সম্পাদক মইদুল ইসলাম, অধ্যাপক আন্দোলনের নেতা গৌরাঙ্গ দেবনাথ, অধ্যাপিকা সুচন্দ্রা চৌধুরী, সংগঠনের পক্ষে রূপম চৌধুরী, আসরাফুল হক, ইব্রাহিম বিশ্বাস, অমিতা বাগ, সাধন রায়, জিয়ারুল ইসলাম, ডাক্তার হোসেন, মনিরুল ইসলাম প্রমুখ৷ মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তরের প্রতারণার প্রতিবাদে সভা শেষে ধর্মতলার বিভিন্ন পয়েন্টে অবরোধ করা হয়৷ পুলিশ লাঠিচার্জ করে৷ প্রতারণা ও লাঠিচার্জের প্রতিবাদে ২৯ জুন সারা বাংলা প্রতিবাদ দিবস পালিত হয়৷