১০ সেপ্টেম্বর আশা কর্মী ইউনিয়নের পক্ষ থেকে নদীয়া জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের দপ্তরে বিক্ষোভ সভা হয়। আশা কর্মীদের পারিশ্রমিক অত্যন্ত কম, তারপর অতি সম্প্রতি অন্যান্য কাজের সাথে কোনওরকম সুরক্ষা সরঞ্জাম ছাড়াই কো-মর্বিডিটি সার্ভের কাজ চাপানো হচ্ছে তাদের উপর। এর প্রতিবাদে সুরক্ষা সরঞ্জাম ও উপযুক্ত পারিশ্রমিক সহ ৫ দফা দাবিতে বিক্ষোভ দেখান ও মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিককে ডেপুটেশন দেন শতাধিক আশা কর্মী। বিক্ষোভ সভায় বক্তব্য রাখেন ইউনিয়নের সভাপতি অপর্ণা গুহ।
আশাকর্মীদের স্থায়ী স্বাস্থ্যকর্মীদের স্বীকৃতি, পিএফ, পেনশন, গ্র্যাচুয়িটি, জুলাই মাস থেকে প্রাপ্য করোনা অ্যালাউন্স, কোভিড আক্রান্তদের সরকার ঘোষিত ক্ষতিপূরণ দেওয়া, ৮.৩৩ শতাংশ বোনাস, সব ব্যাপারে উপযুক্ত ট্রেনিং ও উপযুক্ত পারিশ্রমিক দেওয়া সহ ৮ দফা দাবিতে ১৪ সেপ্টেম্বর কোচবিহার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিকের কাজে ডেপুটেশন দেন জেলার আশাকর্মীরা।